সুজন চক্রবর্তী এ বিষয়ে বলেন, ''ঠিকই করছেন শুভেন্দু অধিকারী। এটাই তো বিরোধী দলনেতার কাজ। সরকারের কোথায় কী ভুল হচ্ছে, সেটা ধরিয়ে দেওয়াই বিরোধী দলনেতা হিসেবে ওঁর কাজ। বিরোধী দলনেতা যেন এভাবেই সরকারের ভুল ধরানোর কাজ বজায় রাখেন।''
যদিও শুভেন্দু অধিকারী ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বৈরথ নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি সুজন। সুজনবাবুর কটাক্ষ, ''দুজনেই যুব সভাপতি ছিলেন। যে গড়নে শুভেন্দু বড় হয়েছেন, সেই গড়নেই অভিষেক বড় হচ্ছেন। দুই নেতার দ্বন্দ্ব লোক দেখানো। তৃণমূল দিল্লিতে বিজেপির বিরোধী। তবে বিজেপির কী ভুল হচ্ছে, সেটা দেখিয়ে দিচ্ছে না ঘাসফুল শিবির।''
প্রসঙ্গত, অর্থ বরাদ্দ করলেও কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক কয়েকটি শর্ত দিয়েছে রাজ্য সরকারকে। যেমন, নির্মিত রাস্তার দুপাশে সাইন বোর্ড দিতে হবে, যেখানে প্রকল্পের সঠিক নাম, এক্ষেত্রে "প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা" লিখতে হবে ও লোগো আঁকতে হবে। রাস্তার উদ্বোধন স্থানীয় সাংসদকে দিয়ে করাতে হবে। ভবিষ্যতে যে রাস্তা নির্মাণ হবে তার পরিকল্পনায় স্থানীয় সাংসদের অংশগ্রহণ আব্যশিক। এছাড়াও Road Safety তথা সড়ক নির্মাণের সময় যাত্রী সুরক্ষা, বৃক্ষায়ন ও অন্যান্য কয়েকটি নির্দেশিকাও রয়েছে।
0 Comments