সেই সঙ্গে আদালত এও বলেছে, সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তদন্ত চালিয়ে যেতে পারবে কলকাতা পুলিশ। কিন্তু তাঁর সাংবিধানিক অধিকার যাতে খর্ব না হয় তাও নিশ্চিত করতে হবে পুলিশকেই।
সন্ময়ের ইউটিউব চ্যানেলের কয়েকটি কন্টেন্ট নিয়ে মামলা করেছিল কলকাতা পুলিশের অ্যান্টি রাউডি শাখা। তারপর তারা সন্ময়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দেয়। তা নিয়ে হাইকোর্টে যান সন্ময়।
গত ৪ নভেম্বর প্রথম শুনানিতেই হাইকোর্টের তীব্র ভর্ত্সনার মুখে পড়তে হয়েছিল লালবাজারকে। আদালত প্রশ্ন করেছিল, কোন ধারায় সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে? রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কোন গাইডলাইনে তা বলা আছে? এ নিয়ে রাজ্য সরকারকে রিপোর্ট দিতে বলেছিল হাইকোর্ট।
এদিনের এই নির্দেশের পর একদা কংগ্রেস অধুনা বিজেপি নেতা সন্ময় বলেছেন, পুলিশ লেলিয়ে দিয়ে সংবাদ পরিবেশনের সাংবিধানিক অধিকারকেই আঘাত করা হয়েছিল। যে সরকার এবং পুলিশ এটা করেছিল আজ তাদের মুখ পুড়ল আদালতে। এভাবে কখনও কণ্ঠ স্তব্ধ করা যায় না।
0 Comments