সিবিআই সূত্রে খবর, ২০১৭ সালে এনামুলের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের লেনদেন খতিয়ে দেখতে গিয়ে হাতে আসে স্টেটমেন্ট, আর সেখানেই চক্ষু চড়কগাছ তদন্তকারী অফিসারদের। লটারির হদিশ পায় সিবিআই। আজ থেকে ৫ বছর আগে অ্যাকাউন্টে ৫০ লক্ষ টাকা ঢুকেছে লটারি এজেন্সির তরফে। এনামুলের আত্মীয়দের অ্যাকাউন্টেও খোঁজ মিলতে পারে লটারির, জানাচ্ছেন সিবিআই অফিসাররাই।
লটারি কাটলে পুরস্কার পাওয়া যেতে পারে, এটাই স্বাভাবিক। যদিও অনুব্রত মণ্ডল ও তাঁর কন্যা সুকন্যার ৫টি লটারি জয়ের খবর প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয় লটারি-তর্জা। লটারি জিতলেও কেন লটারি প্রাপক কেষ্ট-সুকন্যার ছবি ছাপা হয়নি সংবাদমাধ্যমে, সে নিয়েও শুরু হয় আলোচনা। সামনে আসে একের পর এক তথ্য। ব্যাঙ্ক লেনদেনের নথি খতিয়ে দেখলে যে আগামীতে আরও লটারি রহস্যের জট ছাড়বে, তা জানাচ্ছে তদন্তকারী সংস্থা।
0 Comments