যাঁরা চাকরি পেয়ে যোগদান করেননি, এমন কেউ থাকলে, সেই তথ্যও তালিকাতে উল্লেখ করার কথা বলা হয়েছে। তবে একটি বিষয় এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, কোন বছরে চাকরি পাওয়া শিক্ষকদের তথ্য তলব করা হয়েছে, তা ওই বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট করে উল্লেখ নেই। তাতে কিছুটা হলেও বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। নথি বলছে, ২০১২ সালের পর বেশ কয়েকবার উচ্চ প্রাথমিক, নবম-দশম ও একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণিতে শিক্ষক নিয়োগ হয়েছিল। ফলে নির্দিষ্ট করে কোন বছরের তথ্য দিতে বলা হয়েছে, তা উল্লেখ করা নেই বিজ্ঞপ্তিতে।
নিয়োগে চরম দুর্নীতির একের পর এক পর্দাফাঁস। অযোগ্যদের হাতে চাকরি, অন্যদিকে পথেই পড়ে যোগ্য প্রার্থীরা। আদালতের হস্তক্ষেপে চাকরি গিয়েছে একাধিক অযোগ্যের। সেই তালিকায় খোদ রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর মেয়ে অঙ্কিতা অধিকারী।
দীর্ঘ সময় ধরে আন্দোলন ও আদালতের চক্কর কেটে চাকরি পেয়েছেন ববিতা সরকার, প্রিয়াঙ্কা সাউয়ের মতো যোগ্যরা। কিন্তু অযোগ্য হয়েও দুর্নীতি ও বেনিয়মের কল্যাণের যাঁরা এতদিন চাকরি করেছেন, তাদের কী হবে? সেই বিষয়টি ধন্দে রয়েছে।
0 Comments