হাসপাতাল সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, ঐন্দ্রিলার শরীরে গ্লাসগো কোমা স্কেলের মাত্রা অনেকটাই কম। যেখানে একজন সুস্থ মানুষের গড়ে এর মাত্রা থাকা উচিত ১৫ এর মধ্যে। সেখানে ঐন্দ্রিলার শরীরে এর মাত্রা ৩। গ্লাসগো কোমা স্কেলে রোগীর মান নির্ধারিত হয়, চোখের নড়াচড়া, অঙ্গ সঞ্চালনা, মৌখিক প্রতিক্রিয়ার উপর নির্ভর করেই। ঐন্দ্রিলার সেই রিপোর্ট একেবারেই ভাল নয়।
পয়লা নভেম্বর থেকে ঐন্দ্রিলার লড়াই চলছে। ব্রেনস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন ক্যানসারজয়ী অভিনেত্রী। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাওড়ার বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি করা হয়। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে ঐন্দ্রিলার অস্ত্রোপচার করেন চিকিত্সকরা। তারপর থেকেই ভেন্টিলেশনে অভিনেত্রী। এর মাঝেই বুধবার সকালেই হৃদরোগে আক্রান্ত হন অভিনেত্রী। পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় সিপিআর (কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন) দেওয়া হয় তাঁকে। আর তাতে সাড়াও দিয়েছেন ঐন্দ্রিলা। ভেন্টিলেশনের মাত্রা বাড়ানো হয়। কিন্তু অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমতে শুরু করে রাতে। চিকিত্সকরা বাধ্য হয়েই মাত্রা বাড়ান। তারপরেও রক্তে অক্সিজেন কমছে। দূষিত জিনিস জমছে রক্তে।
0 Comments