কী বললেন?
‘কেন আমাদের রাজ্যে গঙ্গা আরতির আয়োজন করা যাবে না’, প্রশ্ন ছিল তাঁর। সঙ্গে বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গা, যেমন উত্তরপ্রদেশ, গঙ্গা আরতি হয়, আমাদের এখানে সেই সুযোগ নেই।‘ এ রাজ্যেও যে তিনি এই ব্যবস্থা করতে চান সে কথা বুঝিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বার্তা, এমন ভাবেই সবটা করতে হবে যাতে কোনও বিপর্যয় না হয়।সে জন্য বছরদুয়েক অপেক্ষা করতেও রাজি তিনি। তবে তৃণমূলনেত্রীর পরামর্শ, 'এমন একটা জায়গায় এর ব্যবস্থা করতে হবে যেখানে মন্দির রয়েছে, বসার জায়গা রয়েছে, যে জায়গাকে লোকে শান্তির পীঠস্থান বলে মনে করে।' এমন জায়গা খুঁজে বের করে গঙ্গা আরতির ব্যবস্থা করার দায়িত্ব দেন কলকাতা পুরসভাকে।
এদিন আরও একাধিক বিষয়ে কড়া সুরে বার্তা দিতে শোনা যায় মুখ্য়মন্ত্রীকে যার অন্যতম পরিবহণ। বলেন, 'হাওড়ার দিক থেকে একবার নবান্নের দিকে এসো! রাস্তার অবস্থা দেখো! একদিনও জল দিয়ে ধোয়ায় না? জল দিয়ে ধোয়ালেও দেওয়ালগুলি পরিষ্কার হয়। কেন আমাকে দেখতে হবে? কেন যাঁরা ওখান দিয়ে যাতায়াত করেন তাঁরা দেখবেন না?' তাঁর দাবি, আগে এই ধোয়ানোর প্রক্রিয়া চালু থাকলেও হঠাত্ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এতেই শেষ নয়। আরও একাধিক বিষয় নিয়ে রীতিমতো উত্তেজিত শোনায় তাঁকে। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়,'হুজ ডিউটি ইজ দিস? ইজ দিস মাই ডিউটি? ডিএম, এসপি আছেন। অন্যান্য অফিসাররা রয়েছেন। অথচ আমাকে যেতে যেতে বলতে হবে এই ট্রাইডেন্ট আলোটি খারাপ হয়েছে? আমার এটি ভালো লাগে না। যেই মন্ত্রীর এটা দায়িত্ব, যে বিভাগের এটা দায়িত্ব তার সচিবকেই এগুলির দেখভাল করতে হবে।' স্বাস্থ্যক্ষেত্রে রেফার-প্রসঙ্গও তোলেন তিনি। বলেন, 'রেফারের জন্য মৃত্যু হলে, যে রেফার করবেন দায়িত্ব তাঁর।' সঙ্গে মনে করান, 'চিকিত্সায় গাফিলতি যেন না হয়, এটা অপরাধ।' সারপ্রাইজ-ভিজিটের পরামর্শও দেন মুখ্যমন্ত্রী। নাম না করে রাজ্যের প্রাক্তন স্বাস্থ্যসচিবের উদাহরণ টেনে বলেন, 'শুনেছি আমাদের এক স্বাস্থ্যসচিব ছদ্মবেশ নিয়ে জনগণের লাইনে দাঁড়িয়ে পড়তেন। ...শীতকাল আসছে। একটা চাদর, টুপি মুড়ি দিয়ে আপনিও লাইনে দাঁড়িয়ে পড়লেন।' মমতার বক্তব্য একটাই, খবর দিয়ে পরিদর্শনে গেলে আসল পরিস্থিতি জানা যাবে না। তাই হঠাত্ যাওয়া জরুরি।
‘কেন আমাদের রাজ্যে গঙ্গা আরতির আয়োজন করা যাবে না’, প্রশ্ন ছিল তাঁর। সঙ্গে বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গা, যেমন উত্তরপ্রদেশ, গঙ্গা আরতি হয়, আমাদের এখানে সেই সুযোগ নেই।‘ এ রাজ্যেও যে তিনি এই ব্যবস্থা করতে চান সে কথা বুঝিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বার্তা, এমন ভাবেই সবটা করতে হবে যাতে কোনও বিপর্যয় না হয়।সে জন্য বছরদুয়েক অপেক্ষা করতেও রাজি তিনি। তবে তৃণমূলনেত্রীর পরামর্শ, 'এমন একটা জায়গায় এর ব্যবস্থা করতে হবে যেখানে মন্দির রয়েছে, বসার জায়গা রয়েছে, যে জায়গাকে লোকে শান্তির পীঠস্থান বলে মনে করে।' এমন জায়গা খুঁজে বের করে গঙ্গা আরতির ব্যবস্থা করার দায়িত্ব দেন কলকাতা পুরসভাকে।
এদিন আরও একাধিক বিষয়ে কড়া সুরে বার্তা দিতে শোনা যায় মুখ্য়মন্ত্রীকে যার অন্যতম পরিবহণ। বলেন, 'হাওড়ার দিক থেকে একবার নবান্নের দিকে এসো! রাস্তার অবস্থা দেখো! একদিনও জল দিয়ে ধোয়ায় না? জল দিয়ে ধোয়ালেও দেওয়ালগুলি পরিষ্কার হয়। কেন আমাকে দেখতে হবে? কেন যাঁরা ওখান দিয়ে যাতায়াত করেন তাঁরা দেখবেন না?' তাঁর দাবি, আগে এই ধোয়ানোর প্রক্রিয়া চালু থাকলেও হঠাত্ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এতেই শেষ নয়। আরও একাধিক বিষয় নিয়ে রীতিমতো উত্তেজিত শোনায় তাঁকে। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়,'হুজ ডিউটি ইজ দিস? ইজ দিস মাই ডিউটি? ডিএম, এসপি আছেন। অন্যান্য অফিসাররা রয়েছেন। অথচ আমাকে যেতে যেতে বলতে হবে এই ট্রাইডেন্ট আলোটি খারাপ হয়েছে? আমার এটি ভালো লাগে না। যেই মন্ত্রীর এটা দায়িত্ব, যে বিভাগের এটা দায়িত্ব তার সচিবকেই এগুলির দেখভাল করতে হবে।' স্বাস্থ্যক্ষেত্রে রেফার-প্রসঙ্গও তোলেন তিনি। বলেন, 'রেফারের জন্য মৃত্যু হলে, যে রেফার করবেন দায়িত্ব তাঁর।' সঙ্গে মনে করান, 'চিকিত্সায় গাফিলতি যেন না হয়, এটা অপরাধ।' সারপ্রাইজ-ভিজিটের পরামর্শও দেন মুখ্যমন্ত্রী। নাম না করে রাজ্যের প্রাক্তন স্বাস্থ্যসচিবের উদাহরণ টেনে বলেন, 'শুনেছি আমাদের এক স্বাস্থ্যসচিব ছদ্মবেশ নিয়ে জনগণের লাইনে দাঁড়িয়ে পড়তেন। ...শীতকাল আসছে। একটা চাদর, টুপি মুড়ি দিয়ে আপনিও লাইনে দাঁড়িয়ে পড়লেন।' মমতার বক্তব্য একটাই, খবর দিয়ে পরিদর্শনে গেলে আসল পরিস্থিতি জানা যাবে না। তাই হঠাত্ যাওয়া জরুরি।
0 Comments