বিরোধী দলনেতার এই হুঙ্কার প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেকের পাল্টা বক্তব্য ছিল,' ভোটের আগে আসানসোলের হোটেলে কোন কোল মাফিয়ার সঙ্গে দেখা করেছেন, ভিডিওগুলি কোর্টে জমা পড়ুকা না। একটা মামলা হোক'। শুভেন্দুর হুংকারের পরের দিনও সকাল সকাল আসরে নামে তৃণমূল। কুণাল ঘোষ টুইট করেন। পরে সাংবাদিক বৈঠকে সুর চড়ান কুণাল।
বলেন,' চার্জশিটে বিশ্বাস করার কিছু নেই। তদন্তকারী দলের কথা। এখন বিজেপির কথায় চার্জশিট লেখা হয়'। শেষমেশ অবশ্য বুধবার বোমা ফাটল না। আগামীকাল শুক্রবার পর্যন্ত নিজের কমিটমেন্ট রাখার সময় নিলেন শুভেন্দু। তবে ইডির চার্জশিট নিয়ে কিছু না বললেও কয়লা পাচারে অন্যতম অভিযুক্ত, ফেরার বিনয় মিশ্র নিয়ে এ দিন ফের মুখ খোলেন। বিনয় মিশ্রের সঙ্গে শুভেন্দু অধিকারীর ফোনে কথা হয়েছে বলে সম্প্রতি দাবি করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তখনও এ দিনের মতোই সেই দাবি খারিজ করেন বিরোধী দলনেতা।
ইডির চার্জশিট নিয়ে শুভেন্দু মুখ না খুললেও, শুভেন্দু- অভিষেক তরজা কিন্তু তুঙ্গে। আগামীকাল, শুক্রবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রসঙ্গে আভিযোগের কি বোমা ফাটান বিরোধী দলনেতা তা নিয়ে কৌতূহল তুঙ্গে। তবে শুভেন্দু-অভিষেক তরজার মাঝেই ইডি-র চার্জশিটে কী উল্লেখ আছে, শুভেন্দুর হুঙ্কার নিয়ে সরগরম রাজ্য রাজনীতি।
0 Comments