সেই পরিদর্শন শেষে কলকাতা পুরনিগমে এসে বেজায় বিরক্তি কলকাতার মহানাগরিকের চোখেমুখে। বললেন, “বারবার বলেও কাজ হয়নি। পুলিশ এবং পুরনিগমের আধিকারিকদের একাংশ মুখ হা করে থাকেন কাজ করার বদলে। যে কারণে আজ এই ঘটনা ঘটে গেল। পোর্টকে বলেও কোনও লাভ হচ্ছে না। এবার আমায় নামতে হবে কাজ করতে। পোর্ট অসহযোগিতা করলে, কাজ করতে গিয়ে যদি জেলে যেতে হয়, যাব।” আদতে কী অবস্থা গঙ্গা তীরবর্তী প্রিন্সেপ ঘাটের? খোঁজখবর নিতে গিয়ে দেখা গেল, ঠাকুরের কাঠামো, গাছের পাতা, প্লাস্টিকের বোতল সহ বিভিন্ন আবর্জনায় ভরে গেছে এলাকা। এমন অবস্থা ঘুরে দেখার পর মেয়রের মেজাজ এমন গরম হওয়া খুব একটা অস্বাভাবিক নয়।
প্রিন্সেপ ঘাট এলাকার যেখানে মানুষের ভিড় হয়, তার তীরবর্তী এলাকায় গঙ্গার ধারে গজিয়ে উঠেছে আবর্জনার স্তূপ। কোথাও থার্মোকল, কোথাও কচুরিপানা আরও বিভিন্ন আবর্জনায় স্তূপাকার হয়ে রয়েছে তীরবর্তী এলাকা। এখন দেখার মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর কতটা তত্পর হয় কলকাতা পুরনিগম কর্তৃপক্ষ।
0 Comments