নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় শিক্ষাসচিব মণীশ জৈনকে (Manish Jain) এজলাসে ডেকেছিলেন বিচারপতি অভিজিত্‍ গঙ্গোপাধ্যায় (Jutice Abhijit Ganguly)। সেই মতো বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে আসেনও তিনি। কিন্তু তাঁর সঙ্গে দেখা করলেন না বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। যেহেতু রাজ্য সরকার ডিভিশন বেঞ্চে গেছে, তাই এই মামলা শুনলেন না বিচারপতি।

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় শিক্ষাসচিব মণীশ জৈনকে (Manish Jain) এজলাসে ডেকেছিলেন বিচারপতি অভিজিত্‍ গঙ্গোপাধ্যায় (Jutice Abhijit Ganguly)। সেই মতো বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে আসেনও তিনি। কিন্তু তাঁর সঙ্গে দেখা করলেন না বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। যেহেতু রাজ্য সরকার ডিভিশন বেঞ্চে গেছে, তাই এই মামলা শুনলেন না বিচারপতি।

মেধা তালিকার ক্রম ভেঙে বা নিয়ম বহির্ভূত ভাবে যাঁদের চাকরি দেওয়া হয়েছে, তাঁদের জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরির কথা বলেছিলেন রাজ্যের শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। বুধবার সেই শূন্যপদ তৈরি নিয়ে এক মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এমনকী শিক্ষাসচিবকে ডেকে পাঠান।

অতিরিক্ত শূন্যপদে 'বেনামি' আবেদনের কৈফিয়ত তলব করেন তিনি। বুধবার রাতেই হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের এই রায়কে চ্যালঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় রাজ্য।

বুধবার অতিরিক্ত শূন্যপদে 'বেনামি' আবেদনের মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশের পাশাপাশি কিছু বিস্ফোরক মন্তব্য করেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। শিক্ষামন্ত্রী যে নতুন পদ তৈরি করার কথা বলেন। সেই নিয়ে বলতে গিয়ে বিচারপতি বলেন, কার নির্দেশে অযোগ্যদের জন্য শূন্যপদ তৈরি করতে চেয়ে আদালতে আবেদন করেছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন? কে করল এই বেনামী আবেদন? এটা কার মস্তিষ্কপ্রসূত? আমি তাঁর নাম জানতে চাই। তিনি আরও বলেন, 'আমি কিছু দালাল, যাঁরা নিজেদের মুখপাত্র বলছেন, আর কিছু মন্ত্রীর নাম জানি। যাঁরা প্রকাশ্যে বলছেন, কারও চাকরি যাবে না'।

Post a Comment

0 Comments